প্রতিক্ষন সংবাদ: বতর্মানে অথাৎ শীতকাল আসলেই আমাদের দেশে ওয়াজ মহফিলের হিরিক পরে যায়, জানিনা সেটা গরম কালে কেন হয় না, ওয়াজ মাহফিল যে কোন সময হতে পারে সেটা নিয়ে কথা নাই কথা হচ্ছে ওয়াজ মহফিলের নামে বাড়ী বাড়ী, দোকানে দোকানে, ও রাস্থায় রাস্থায় ভিক্ষা ভিক্তি করা হয সেটা নিয়ে কিছু জনগনের কথা তুলে ধরা দরকার, আমাদের দেশে কিছু মানুষের বিবেক বুদ্ধি এতোটাই নিচে নেমে গিয়েছে যা তাদের কে বিবেকহীন মানুষ বলতে বাধ্য হলাম। আর এই বিবেকহীন মানুষ আমাদের দেশের সর্বোচ্চ যায়গা বিস্তৃত। আমাদের নৈতিক অবক্ষয় সব চেয়ে ক্ষমতাধর ব্যাক্তি থেকে শুরু হয়েছে, যেমন ধরেন একজন মৌলবী রাতে এক ঘন্টা কোরানের আলোকে ব্যাখ্যা দিবে, সেই এক ঘন্টার মজুরী কত হতে পারে। একজন কামলা সারা দিন কাজ করে পায় ৫০০ টাকা আর একজন মৌলবী এক ঘন্টা কোরানের আলোকে বয়ান করে পাবে ২০/৩০/৮০ হাজার থেকে এক ল্ক্ষ টাকা পর্ন্তয। হ্যা সে কোরানের বিভিন্ন খুটি নাটি সমন্ধে জানে বোঝে তার পরিশ্রমের টাকা একজন শ্রমিকের মত হবে না এটা সত্য, একজন শ্রমিকের বেতন এক ঘন্টায় যদি একশত টাকা হয় তবে একজন মৌলবীর এক মন্টা ওয়াজের মাহফিলের জন্য সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা হতে পারে এর বেশি না। তাহলে কেন এক ঘন্টার ওয়াজের জন্য এক লক্ষ টাকা দিতে হবে। ভাল কথা আপনার টাকা আছে আপনী দেন কিন্তু আমার টাকা নাই আমার কাছে কেন ভিক্ষার মতো টাকা দাবি করবেন। আমার গাড়ী আটকাইয়ে কেন টাকা দাবি করবেন। ওয়াজ মাহফিলের টাকার নামে রাস্তা ঘাটে ও বাড়ী বাড়ী দোকানে দোকানে কেন ভিক্ষা করবেন, এই ভিক্ষা প্রথা বন্ধ করা হউক।
Leave a Reply